রবিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৫, ০৫:১০ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম
শিবগঞ্জে মিনি ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত ভারতের ট্রান্সশিপমেন্ট সুবিধা বন্ধের পর বিমানের কার্গো সক্ষমতা বৃদ্ধি করছে বাংলাদেশ চুনারুঘাট উপজেলায় দিনেদুপুরে ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা কোটি টাকার ইয়াবা লুট করেছে কক্সবাজারে,নৈপথ্যে ছদ্মবেশী রবিউল! আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিলের বিরুদ্ধে পুলিশের নিষ্ক্রিয়তা পেলে কঠোর ব্যবস্থা : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা একমাত্র উপার্জনক্ষম ছেলেকে হারিয়ে দিশেহারা শহীদ মুজাহিদের মা-বাবা অন্তর্বর্তীকালীন সরকার দেশের ইতিহাসে ‘সেরা নির্বাচন’ আয়োজন করবে : প্রধান উপদেষ্টা বাজার পরিষ্কার পরিছন্নতা ও ড্রেনের কাজ চলমান মাদারীপুর ২৫০ শয্যা হাসপাতাল থেকে চুরি হয়ে গেছে ৬ মাসের শিশু বাচ্চা স্ত্রীকে হত্যা করে থানায় হাজির স্বামী: পুটি মাছ কাটা নিয়ে দ্বন্দ্বে প্রাণ গেল মৌসুমীর

রাজস্ব বাড়াতে নির্মাণ হবে ছয়টি কর ভবন

শাহ আলী জয়
প্রকাশিত হয়েছে : রবিবার, ১৫ অক্টোবর, ২০২৩

রাজস্ব বাড়ানোর লক্ষ্যে ঢাকার বাইরে নতুন ছয়টি কর ভবন নির্মাণের উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। ছয়টির মধ্যে তিনটি হবে বিভাগীয় শহরে; তিনটি হবে জেলা শহরে। ছয়টি ভবন নির্মাণে ব্যয় ধরা হয়েছে ৫৩১ কোটি ৭০ লাখ টাকা। ইতোমধ্যে পরিকল্পনা কমিশনে প্রস্তাব পাঠানো হয়েছে।

জানা গেছে, বিভাগীয় পর্যায়ের তিনটি ভবন হবে সিলেট, বরিশাল ও রংপুরে। অন্যদিকে জেলা পর্যায়ে হবে দিনাজপুর (রংপুর কর অঞ্চলের অধীন), নোয়াখালী (কুমিল্লা কর অঞ্চলের অধীন) ও ব্রাহ্মণবাড়িয়ায়। প্রকল্পটি অনুমোদন পেলে ২০২৬ সালের জুনের মধ্যে এটি বাস্তবায়ন করবে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) ও গণপূর্ত অধিদপ্তর (পিডব্লিউডি)।

এনবিআর বলছে, চারটি কর অঞ্চলের সব কার্যালয়কে এই ছয়টি ভবনে আনা গেলে আয়কর সংগ্রহ কার্যক্রম কেন্দ্রীভূত করা সম্ভব হবে। জানা গেছে, এই প্রকল্পের মাধ্যমে বরিশাল, সিলেট ও রংপুর বিভাগীয় শহরে ৯ তলার কর ভবন ও পাঁচতলার ডরমিটরি ভবন নির্মাণের প্রস্তাব করা হয়েছে। অন্যদিকে দিনাজপুর, নোয়াখালী ও ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা শহরের জন্য সাততলা কর ভবন ও চারতলা ডরমিটরি ভবন নির্মাণের প্রস্তাব রয়েছে প্রস্তাবে।

প্রকল্প প্রস্তাবে বলা হয়েছে, সরকারের রূপকল্প ২০৪১ সফল করতে রাজস্ব আহরণ বাড়ানোর বিকল্প নেই। জাতীয় বাজেটের অর্থ জোগানেরও প্রধান উৎস অভ্যন্তরীণ রাজস্ব। এনবিআরের অধীনে বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিস (কর) ক্যাডারের কর্মকর্তারা রাজস্ব আহরণে দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলে দায়িত্ব পালন করছেন। তাদের কাজের গতি

বাড়ানো, উন্নত পরিবেশ তৈরি ও করদাতাদের আরও বেশি সেবা দেওয়ার মাধ্যমে রাজস্ব আদায় বাড়াতে এসব কর ভবন নির্মাণের প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে। এদিকে প্রকল্পের প্রস্তাবে বেশ কিছু ত্রুটি ধরেছে পরিকল্পনা কমিশন।

কমিশন বলছে, প্রকল্প বাস্তবায়নের জন্য প্রয়োজনীয় পদ, জনবলের ধরন ও সংখ্যাসংক্রান্ত সুপারিশ সংযুক্ত করা হয়নি। পাশাপাশি প্রস্তাবিত স্থান নিয়ে অষ্টম পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনা, এসডিজি ও বাংলাদেশ বদ্বীপ পরিকল্পনার সঙ্গে প্রকল্পটির সংশ্লিষ্টতা আরও সুস্পষ্ট করতে হবে। প্রস্তাবিত প্রকল্পের আর্থিক বিশ্লেষণ যথাযথভাবে করা হয়নি। প্রস্তাবিত প্রকল্পের লগ-ফ্রেম যথাযথভাবে প্রণয়ন হয়নি।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ ধরনের আরও খবর দেখুন
এক ক্লিকে বিভাগের খবর