সোমবার, ২১ এপ্রিল ২০২৫, ০৫:৫০ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম
মহালছড়ি উপজেলাসহ কাপ্তাই হ্রদে ৩ মাস মাছ ধরা ও শিকার করা নিষিদ্ধ জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনে বাংলাদেশ থেকে আরও বেশি হারে ফোর্স নেয়ার অনুরোধ স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার একনেকে ১৩ হাজার ৫২৫ কোটি টাকা ব্যয়ে বে টার্মিনাল নির্মাণ প্রকল্প অনুমোদন প্রধান উপদেষ্টার কাছে প্রতিবেদন জমা স্থানীয় সরকার সংস্কার কমিশনের গণহত্যা মামলায় শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে তদন্ত প্রতিবেদন যেকোনো দিন : চিফ প্রসিকিউটর স্মারক স্বর্ণমুদ্রার দাম পুনর্নির্ধারণ করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক নেপালে স্বর্ণের খোঁজে বাংলাদেশ টেবিল টেনিস দল গাজার উদ্ধারকর্মীরা বলছেন, ই স রা ইলি বিমান হাম লা য় ২৫ জন নি হ ত হয়েছে প্রধান উপদেষ্টা কাল কাতার যাচ্ছেন জাতিসংঘকে শান্তিরক্ষী মিশনে বাংলাদেশি নারীদের সংখ্যা বাড়ানোর আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার

আইনিসীমার সময় বেঁধে দিল কেন্দ্রীয় ব্যাংক

শাহ আলী জয়
প্রকাশিত হয়েছে : মঙ্গলবার, ২০ ডিসেম্বর, ২০২২

পুঁজিবাজারে অনেক ব্যাংকের আইনিসীমার বেশি বিনিয়োগ রয়েছে। ব্যাংকগুলোর এ সীমাতিরিক্ত বিনিয়োগ নির্ধারিত সীমার মধ্যে নামিয়ে আনার জন্য আগামী বছরের ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত সময় বেঁধে দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক।

গতকাল সোমবার বাংলাদেশ ব্যাংকের এক সার্কুলারে জানানো হয়েছে, গত ৩১ আগস্ট পর্যন্ত যেসব ব্যাংকের সীমাতিরিক্ত বিনিয়োগ রয়েছে, সেসব ব্যাংকের সীমাতিরিক্ত বিনিয়োগ ২০২৩ সালের ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে নির্ধারিত সীমায় নামিয়ে আনতে হবে। এ ছাড়া সিকিউরিটিজ ধারণের ক্ষেত্রে সামষ্টিক বা এককভাবে কোনো কোম্পানির শেয়ারে বিষয়টি বিবেচনা করতে হবে বলেও জানিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। পুঁজিবাজারে একটি ব্যাংক কতটুকু বিনিয়োগ করতে পারবে তা ওই ব্যাংকের বিভিন্ন আর্থিক সূচকের ওপর ভিত্তি করে একটি নীতি ঠিক করে দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক।

ব্যাংক কোম্পানি আইন অনুযায়ী, ব্যাংকগুলো তার মোট মূলধনের ২৫ শতাংশের বেশি শেয়ার ধারণ করতে পারবে না। মোট মূলধন বলতে বোঝায়, ব্যাংকের পরিশোধিত মূলধন, সংবিধিবদ্ধ সঞ্চিতি, রিটেইন আর্নিং ও শেয়ার প্রিমিয়াম অ্যাকাউন্টের সমন্বয়ে যে অর্থ থাকবে। গত ৪ অগাস্ট থেকে পুঁজিবাজারে ব্যাংকের বিনিয়োগ বা এক্সপোজার হিসাব করতে হয় সিকিউরিটিজের ‘ক্রয়মূল্য’ ধরে। এর আগে ‘বাজারমূল্য’ ধরে বিনিয়োগের পরিমাণ হিসাব করতে হতো। জানা যায়, ‘বাজারমূল্য’ থেকে ‘ক্রয়মূল্য’ হিসাব করার পর থেকে প্রায় এক ডজন ব্যাংকের পুঁজিবাজারে বিনিয়োগের ‘এক্সপোজার লিমিট’ অতিক্রম করেছে। তাদের বিনিয়োগ আইনিসীমায় নামিয়ে আনতে এ সুযোগ দিল বাংলাদেশ ব্যাংক। এখন ব্যাংকগুলোকে বিনিয়োগ সমন্বয় করতে

হাতে থাকা সিকিউরিটজ বিক্রি বা ব্যাংকের মূলধন সক্ষমতা বাড়াতে হবে। সংশ্লিষ্টরা জানান, সিকিউরিটিজ বিক্রি করে বিনিয়োগ সমন্বয় করতে বড় বাধা হচ্ছে পুঁজিবাজারের ‘ফ্লোর প্রাইস’। এর নিচে কোনো সিকিউরিটিজ বিক্রি করা যাবে না মূল বাজারে। শুধু ‘ব্লক’ এ বিক্রি করা যাবে ফ্লোর প্রাইসের চেয়ে কম দরে। আবার ফ্লোর প্রাইসের চেয়ে কম দরে বিক্রি করতে অনেকের লোকসান গুনতে হবে।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ ধরনের আরও খবর দেখুন
এক ক্লিকে বিভাগের খবর