রবিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৫, ১২:৩৫ অপরাহ্ন
শিরোনাম
এনসিপি এখন আওয়ামী লীগের লোকজনের সাথে হাত মিলিয়েছে: মুরাদনগরে জনসভায় কায়কোবাদ শিবগঞ্জে মিনি ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত ভারতের ট্রান্সশিপমেন্ট সুবিধা বন্ধের পর বিমানের কার্গো সক্ষমতা বৃদ্ধি করছে বাংলাদেশ চুনারুঘাট উপজেলায় দিনেদুপুরে ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা কোটি টাকার ইয়াবা লুট করেছে কক্সবাজারে,নৈপথ্যে ছদ্মবেশী রবিউল! আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিলের বিরুদ্ধে পুলিশের নিষ্ক্রিয়তা পেলে কঠোর ব্যবস্থা : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা একমাত্র উপার্জনক্ষম ছেলেকে হারিয়ে দিশেহারা শহীদ মুজাহিদের মা-বাবা অন্তর্বর্তীকালীন সরকার দেশের ইতিহাসে ‘সেরা নির্বাচন’ আয়োজন করবে : প্রধান উপদেষ্টা বাজার পরিষ্কার পরিছন্নতা ও ড্রেনের কাজ চলমান মাদারীপুর ২৫০ শয্যা হাসপাতাল থেকে চুরি হয়ে গেছে ৬ মাসের শিশু বাচ্চা

গাড়ি মেরামতেও লাগবে বিআরটিএর লাইসেন্স

শাহ আলী জয়
প্রকাশিত হয়েছে : মঙ্গলবার, ১৪ মার্চ, ২০২৩

রাজধানী ও এর বাইরের গাড়ি মেরামত কারখানাগুলো (ওয়ার্কশপ) চলছে ট্রেড লাইসেন্স নিয়ে। সাধারণত এই ওয়ার্কশপগুলো বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের (বিআরটিএ) লাইসেন্স নেয় না। অনুমোদন ছাড়া ওয়ার্কশপ স্থাপন বেআইনি, তাও সবার জানা নেই। এবার অনুমোদন নেওয়ার বিষয়ে জোর দিয়েছে বিআরটিএ। এ জন্য সারাদেশে চিঠি পাঠিয়েছে সরকারের তদারকি সংস্থাটি।

জানা গেছে, বিআরটিএর হিসাবে সারাদেশে ৫৬ লাখ নিবন্ধিত গাড়ি রয়েছে। তবে পুরনো অনেক গাড়ি পরিত্যক্ত হয়ে গেছে। আবার নিবন্ধনের বাইরেও রয়েছে কিছু গাড়ি। তবে সব গাড়ি মেরামত করতে ওয়ার্কশপে যেতে হয়। এখন কারখানা স্থাপনে বিআরটিএ থেকে যথাযথ নিয়ম মেনে অনুমোদন নিতে হবে। অন্যথায় অভিযান পরিচালনার মাধ্যমে জরিমানা করা হবে। তার আগে ঢাকাসহ সারাদেশে কী পরিমাণ ওয়ার্কশপ রয়েছে এর তালিকা করতে সংশ্লিষ্ট সার্কেল অফিসে চিঠি দিয়েছে বিআরটিএ।

জানা গেছে, সড়ক পরিবহন আইন, ২০১৮-এর ধারা ৬৪(১) অনুযায়ী সরকারি প্রতিষ্ঠান ব্যতীত কোনো ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান নির্ধারিত ফির মাধ্যমে যথানিয়মে আবেদনের শর্ত পূরণ করে মোটরযান মেরামতের কারখানা করতে পারবেন। এ বিধান লঙ্ঘন করলে ধারা ৯৭ অনুযায়ী ন্যূনতম ২৫ হাজার টাকা জরিমানা এবং অনধিক এক লাখ টাকা অর্থদ-ের বিধান রয়েছে। ইতোমধ্যে জারিকৃত সড়ক পরিবহন বিধিমালা, ২০২২-এর বিধি ১৫৬(২) অনুযায়ী বিআরটিএকে রেজিস্ট্রেশন প্রদানকারী কর্তৃপক্ষ হিসাবে বলা হয়েছে।

মোটরযান কারখানার লাইসেন্স নিয়ে বিধিমালায় বলা হয়েছে, মোটরসাইকেল ও থ্রি হুইলার, হালকা মোটরযান, মধ্যম ও ভারী মোটরযান এবং অন্য কোনো যানবাহন এ রকম চার ক্যটাগরি ধরা হয়েছে। লাইসেন্স দেওয়ার আগে বিআরটিএর একজন উপপরিচালক, জেলা প্রশাসকের প্রতিনিধি, পুলিশ সুপার বা পুলিশ কমিশনারের প্রতিনিধি, শ্রম অধিদপ্তরের মাঠপর্যায়ের প্রতিনিধি এবং বিআরটিএর একজন সহকারী পরিচালক মিলে সুপারিশ দেবে। সে ক্ষেত্রে মেরামতকারীর কারিগরি জ্ঞান, প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতি ও সরঞ্জামাদির ব্যবস্থা নিশ্চিত করা, কারখানায় অন্তত ৫টি গাড়ি রাখার জায়গা থাকা, টিন সার্টিফিকেট ও হালনাগাদ আয়কর রিটার্ন, স্থানীয় কাউন্সিলর বা চেয়ারম্যানের সুপারিশ এবং আর্থিক সচ্ছলতার সনদ লাগবে। ঠিকানা পরিবর্তন করলেও ১৫ দিনের মধ্যে জানানোর নিয়ম রয়েছে।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ ধরনের আরও খবর দেখুন
এক ক্লিকে বিভাগের খবর