চরফ্যাশন নুরাবাদ ইউনিয়নে বৌবাজার ঘাট নিয়ে চৌধুরী মাঝিকে নির্যাতনের অভিযোগ

চরফ্যাশন নুরাবাদ ইউনিয়নে সুন্দরী খালের মাথার বৌবাজার ঘাট নিয়ে চৌধুরী মাঝি সহ তার ছেলে শাকিবকে মারধর করে টাকা পয়সা হাতিয়ে নেয়ার অভিযোগ ওঠেছে ঐ এলাকার মোঃ জয়নাল খলিফার ও তার লোকজন জনের বিরুদ্ধে । চৌধুরী মাঝি অভিযোগ আমি চর কচুয়া থেকে বৌবাজার ঘাটটি ১ বছর কার জন্য নুরে আলম মাষ্টারের হয়ে খেয়া চালানো যাত্রী পাড়াপাড় ভাড়া আদায় ও মালামাল পরিবহনের জন্য আমাকে নিয়োগ দিয়েছে এরমধ্যে ১ লা বৈশাখ থেকে আমি খেয়া চালিয়ে আসছি
এই ২৬ দিনের কালেকশনের এক লক্ষ সাত হাজার টাকা আমার কাছে জমা ছিলো গতকালকে নুর আলম মাস্টার আমাকে ফোন দিয়ে খেয়ার কালেকশনের টাকা নিয়ে যেতে বললে
আমি তার কথামতো
আজ সকালে ৭ টার দিকে আমি আমার ছেলে সহকারে টাকা নিয়ে চর কচুয়া থেকে খেয়া নিয়ে বৌবাজারের উদ্দেশ্যে রওনা করি । বৌবাজার যখন আসি তখন ওতপেতে থাকা পূর্বপরিকল্পিত ভাবে জয়নাল খলিফা,
পিতাঃ কাদের খলিফা ও তার ছেলেরা মোঃ সালাউদ্দিন খলিফা, রাসেল খলিফা, আবু সাঈদ মুন্সী,
পিতাঃ ছাত্তার মুন্সী,
মোঃ ইলিয়াস, পিতাঃ আবু সাঈদ মুন্সী সহ জয়নাল খলিফার সাংঙ্গ পাংঙ্গ নিয়ে চৌধুরী মাঝি ও তার ছেলে শাকিব কে মারধর করে টাকা হাতিয়ে নিয়েছে জয়নাল খলিফা ও তার লোকজন। চৌধুরী মাঝির অভিযোগ তার ছেলের কাছে খেয়ার কালেকশনের টাকা ছিল এক লক্ষ সাত হাজার আর তার কাছে ছিল ১৭৬০ টাকা আমার সব টাকা নিয়ে নেয় জয়নাল খলিফা ও তার লোকজন। চোধুরী মাঝি নূরে আলম মাস্টারকে খবর দিলে সাথে সাথে নুরে আলম মাষ্টার ও ডিসি অফিস থেকে ইজারাপ্রাপ্ত (স্মারক নং জেপ ভোলা/প্রশাঃ/শাঃ/২০২৫/২৬৩) ১০ নং মোতাহার নগর ইউনিয়ন বিএনপি এর সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা আঃ শহিদ মিয়া সহ তারা সবাই ছুটে আসেন তখন জয়নাল খলিফা ও তার লোকজন সেখান থেকে সরে যায়।