নকলায় নানা অপকর্ম ও দুর্নীতির মাস্টার মাইন্ড ছিল জিন্নাহ -লিটন, সোহাগ

শেরপুরের নকলা উপজেলা আঃলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক হাফিজুর রহমান লিটন,
একজন ব্যাক্তি টানা প্রায় ১১ বছর হাতিয়ে নিয়েছেন সরকারি কলেজের বেতন,ভাইস চেয়ারম্যানের বেতন এবং মেয়রের বেতন।। অবৈধ ইনকামে শফিকুল জিন্নাহর নেতৃত্বে নকলা টু ঢাকা তৈরি করেছেন বেশ কয়েকটি বহুতল ভবন। হাতিয়ে নিয়েছেন রাস্তার চাঁদা,ব্রীজ, কালভার্ট এবং বিভিন্ন প্রকল্প ও বিজ্ঞাপনের চাঁদা সহ কোটি কোটি টাকা মূল্যের জমি।
আঃলীগের সাধারণ সম্পাদক শফিকুল ইসলাম জিন্নাহর মুক্তিযুদ্ধা ভাতা ছাড়া আর কোন বেতন/ভাতা না থাকলেও ঢাকার নিকুঞ্জ, ময়মনসিংহ এবং নকলাতে তৈরি করেছেন বহুতল ভবন, অবৈধ উপার্জনে ২ নেতাই হয়েছেন প্রায় শত কোটি টাকার মালিক। রাস্তা-ঘাট, ঠিকাদারি, টেন্ডার বাজি, থানার ওসিকে হুমকি দিয়ে সাধারণ মানুষকে হয়রানির মাধ্যমে মোটা অংকের অর্থ আদায়, ইউপি নির্বাচনে লক্ষ লক্ষ টাকার বিনিময়ে নমিনেশন ফরম বিক্রি, পৌরসভার নিয়োগ বানিজ্য, বিভিন্ন স্কুল কলেজের নিয়োগ বানিজ্য সহ নানা অপকর্মের মাস্টার মাইন্ডই ছিল সৈরাচার শফিকুল ইসলাম জিন্নাহর আয়ের প্রধান উৎস। আর এদের অপকর্ম ঢাকতে নকলা প্রেসক্লাবের সাবেক নেতা নুর হোসেন মিথ্যা রিপোর্ট করে বৈধ বানিয়ে দিতেন এই আওয়ামী সাংবাদিক এখোনো তার বাড়ীতে বিএনপি তথা আওয়ামী বিরোধী দের দমন করতে প্রতি রাতেই চলে গোপন বৈঠক ছাএলীগ ও যুবলীগ নেতাদের নিয়ে,
৫ আগষ্টের পর থেকে শফিকুল ইসলাম জিন্নাহ সৈরাচারী কায়দায় আত্মগোপনে রয়েছেন তার নিকুঞ্জের বাসায় এবং লিটন ময়মনসিংহের বাসায় আত্মগোপনে আছেন বলে জানিয়েছেন জিন্নাহর বিশেষ প্রতিনিধি।