রবিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৫, ০৫:০৪ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম
শিবগঞ্জে মিনি ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত ভারতের ট্রান্সশিপমেন্ট সুবিধা বন্ধের পর বিমানের কার্গো সক্ষমতা বৃদ্ধি করছে বাংলাদেশ চুনারুঘাট উপজেলায় দিনেদুপুরে ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা কোটি টাকার ইয়াবা লুট করেছে কক্সবাজারে,নৈপথ্যে ছদ্মবেশী রবিউল! আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিলের বিরুদ্ধে পুলিশের নিষ্ক্রিয়তা পেলে কঠোর ব্যবস্থা : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা একমাত্র উপার্জনক্ষম ছেলেকে হারিয়ে দিশেহারা শহীদ মুজাহিদের মা-বাবা অন্তর্বর্তীকালীন সরকার দেশের ইতিহাসে ‘সেরা নির্বাচন’ আয়োজন করবে : প্রধান উপদেষ্টা বাজার পরিষ্কার পরিছন্নতা ও ড্রেনের কাজ চলমান মাদারীপুর ২৫০ শয্যা হাসপাতাল থেকে চুরি হয়ে গেছে ৬ মাসের শিশু বাচ্চা স্ত্রীকে হত্যা করে থানায় হাজির স্বামী: পুটি মাছ কাটা নিয়ে দ্বন্দ্বে প্রাণ গেল মৌসুমীর

ভারতের সঙ্গে বিদ্যুৎ চুক্তি বাতিল নিয়ে যা জানালেন পরিবেশ উপদেষ্টা

নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশিত হয়েছে : বুধবার, ১১ ডিসেম্বর, ২০২৪

পানি সম্পদ এবং পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেছেন, বিদ্যুৎ নিয়ে ভারতের সঙ্গে করা চুক্তিগুলো বাতিল করা অতটা সহজ নয়। যে চুক্তিগুলো করা হয়েছে তা থেকে বের হয়ে আসা অনেক ব্যয়বহুল।

বুধবার (১১ ডিসেম্বর) সচিবালয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে তিনি এসব কথা বলেন।

উপদেষ্টা রিজওয়ানা হাসান বলেন, বাংলাদেশের সঙ্গে আদানিসহ অন্যান্য গ্রুপের অসম চুক্তি হয়েছে। জ্বালানি ভোগ কমানোর বিষয়ে পদক্ষেপ নিতে হবে। বেসরকারি শিল্পগুলোকে নবায়নযোগ্য জ্বালানির ব্যবহারে যাওয়ার কথা বলা হবে। জ্বালানিখাতের চুক্তিগুলো রিভিউ করার দরকার আছে।

তিনি বলেন, কৃষি অটোরিকশা ব্যবহার সোলারের মাধ্যমে করা যায় কিনা দেখা দরকার। বাংলাদেশের সঙ্গে যে অসম চুক্তিগুলো হয়েছে এর জন্য আমাদের অস্বাভাবিক ব্যয় বহন করতে হচ্ছে।

জ্বালানি বিশেষজ্ঞ ও বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) অধ্যাপক ড. ম তামিম বলেন, ২৬ হাজার ৬০০ মেগাওয়াট উৎপাদন ক্ষমতা। ২০৩০ সাল ৩০ হাজারে যাবে ১ হাজার সোলার, বাকিটা জীবাশ্ম জ্বালানি। ১২০০ বিলিয়ন ডলার পেনাল্টি দিতে হবে। নিউক্লিয়ার ৪০ বছর চলবে।

তিনি বলেন, ৭ হাজার মেগাওয়াট বেসলোড। তেলভিত্তিক নয়। গরমের দিনে আমাদের ১৩ হাজার মেগাওয়াট বেসলোড হয়। আমাদের সর্বোচ্চ চাহিদা ১৭ হাজার মেগাওয়াট। ক্যাপাসিটি পেমেন্ট দিয়ে যেতে হবে।

ড. ম তামিম বলেন, জেলাভিত্তিক চাহিদা অনুসারে ডিস্ট্রিবিউশন সিস্টেমটা চিন্তা করে সাজাতে হবে। ফ্যান ও এসি এর কারণে পাঁচ থেকে ছয় হাজার মেগাওয়াট বেশি বিদ্যুৎ খরচ হয়। রাজনীতিবিদরা বিদ্যুৎ সাশ্রয়ের ব্যাপারে বেশি আগ্রহী নয়।

তিনি আরও বলেন, আগামী ৫ থেকে ৬ বছর পর বিদ্যুৎ খাত কেমন হবে সে বিষয়টি নিয়ে এখনই পরিকল্পনা করতে হবে। বিদ্যুৎ ক্ষেত্রে বিকেন্দ্রীকরণ করতে হবে বিদ্যুৎ ডিস্ট্রিবিউশনের ক্ষেত্রে।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ ধরনের আরও খবর দেখুন
এক ক্লিকে বিভাগের খবর