শনিবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৫, ০৯:৩০ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম
অপেক্ষা বাড়ল বাংলাদেশের; বিশ্বকাপ নিশ্চিত পাকিস্তানের মাগুরা মেডিকেল কলেজ বন্ধের গুজব উড়িয়ে দিলেন শফিকুল আলম শাহজাদপুরে সশস্ত্র সন্ত্রাসী হামলা চালিয়ে তিন ব্যবসায়ীকে হত্যার চেষ্টা ও জমি দখলের পায়তারা। নোয়াখালীতে থানা থেকে লুট হওয়া গ্যাস গান উদ্ধার যৌথ বাহিনীর অভিযানে সারাদেশে ৩৯০ জন আটক  বিডিআর হত্যাকাণ্ডবিষয়ক তথ্য চেয়ে জাতীয় স্বাধীন তদন্ত কমিশনের গণবিজ্ঞপ্তি পার্বত্য উপদেষ্টার সাথে ইউরোপীয় ইউনিয়নের রাষ্ট্রদূতসহ চার বিদেশি প্রতিনিধির সাক্ষাৎ  প্রধান উপদেষ্টার সফরসঙ্গী হিসেবে কাতারে যাচ্ছেন চার নারী ক্রীড়াবিদ ব্যারিস্টার কায়সার কামালের উদ্যোগে অটো ও ইজিবাইক চলাচলে টোল ফ্রি সুবিধা জুলাই-মার্চ মাসে তৈরি পোশাক রপ্তানি বেড়েছে ১০.৮৪ শতাংশ

মাতারবাড়ী বিদ্যুৎকেন্দ্রের বাণিজ্যিক উৎপাদন শুরু ডিসেম্বরে

শাহ আলী জয়
প্রকাশিত হয়েছে : শনিবার, ২৩ সেপ্টেম্বর, ২০২৩

কক্সবাজারের মাতারবাড়ী কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্রে এখন পরীক্ষামূলকভাবে বিদ্যুৎ উৎপাদন করা হচ্ছে। কেন্দ্রটির ৬০০ মেগাওয়াটের প্রথম ইউনিট ডিসেম্বর থেকে বাণিজ্যিকভাবে উৎপাদনে যাবে। প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের মুখ্য সচিব তোফাজ্জল হোসেন মিয়া মাতারবাড়ী বিদ্যুৎকেন্দ্র ও নির্মাণাধীন গভীর সমুদ্রবন্দর পরিদর্শনে গিয়ে গত বৃহস্পতিবার এ তথ্য জানান।

এ সময় মুখ্য সচিব তোফাজ্জল হোসেন বলেন, মাতারবাড়ীতে স্থানীয় জনগোষ্ঠীর জন্য একটি কারিগরি বিদ্যালয় করার পরিকল্পনা করছে সরকার। ফলে পড়াশোনা শেষে কারিগরি দক্ষতা নিয়ে স্থানীয়রা বিদ্যুৎকেন্দ্রসহ এখানকার প্রকল্পগুলোয় কাজ করার সুযোগ পাবেন। এ সময় উপস্থিত ছিলেন নৌ-পরিবহন মন্ত্রণালয়ের জ্যেষ্ঠ সচিব মোস্তফা কামাল, বিদ্যুৎ বিভাগের জ্যেষ্ঠ সচিব হাবিবুর রহমান, চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান রিয়ার অ্যাডমিরাল মোহাম্মদ সোহায়েল, চট্টগ্রাম বিভাগীয় কমিশনার তোফায়েল আহমেদ, জেলা প্রশাসক মুহাম্মদ শাহীন ইমরানসহ বিভিন্ন প্রকল্পের প্রকল্প পরিচালকরা।

বিদ্যুৎকেন্দ্রের প্রকল্প পরিচালক আবুল কালাম আজাদ বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আগামী ডিসেম্বরে বিদ্যুৎকেন্দ্রটি উদ্বোধন করবেন। প্রথম ইউনিটটি ২০২৪ সালের জানুয়ারিতে চালু হওয়ার কথা থাকলেও আমরা আশা করছি আগামী ডিসেম্বরের মধ্যে তা পুরোপুরি চালু হয়ে যাবে। আগামী বছর জুলাইয়ে দ্বিতীয় ইউনিট চালু হবে। মহেশখালী উপজেলার মাতারবাড়ী ও ধলঘাটা ইউনিয়নে ১ হাজার ৪১৪ একর জমিতে বিদ্যুৎকেন্দ্রটি নির্মাণ করা হয়েছে। প্রকল্প বাস্তবায়ন করছে কোল পাওয়ার জেনারেশন কোম্পানি (সিপিজিসিবিএল)। ২০১৪ সালের ১৬ জুন বাংলাদেশ সরকার ও জাইকার মধ্যে এ প্রকল্পের জন্য ঋণ চুক্তি হয়। প্রকল্পের ব্যয় ধরা হয় ৫১ হাজার ৮০০ কোটি টাকা। এর মধ্যে ৪৩ হাজার ৯২১ কোটি টাকা প্রকল্প সহায়তা হিসেবে দিয়েছে জাইকা এবং বাকি ৭ হাজার ৯৩৩ কোটি টাকা বাংলাদেশ সরকার ও সিপিজিসিবিএলের নিজস্ব তহবিল থেকে খরচ করছে। ইতোমধ্যে জেটি ও ভৌত অবকাঠামোর ৯৫ শতাংশ কাজ শেষ হয়েছে। সার্বিক ভৌত অবকাঠামোর কাজ শেষ হয়েছে ৯০ শতাংশ।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ ধরনের আরও খবর দেখুন
এক ক্লিকে বিভাগের খবর