রবিবার, ২৭ এপ্রিল ২০২৫, ০২:৪৩ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম
মুরাদনগরে পিতার ঘোষণাপত্র: সন্তান নাঈম সরকারের সাথে সম্পর্ক ছিন্ন আমতলীতে বন্দর হোসাইনিয়া মাদ্রাসায় কামিল পাঠদানে অনুমতি মাদ্রাসা ব্যবস্থাপনা কমিটির অভিষেক। গাইবান্ধা বাড়ি নির্মাণে চাঁদাবাজির অভিযোগ নির্মাণ কাজ বন্ধের কারণে সংবাদ সম্মেলন গাইবান্ধার গোবিন্দগঞ্জে ২৪ কেজি গাজাসহ ট্রাক জব্দ ড্রাইভার ও হেলপার গ্রেফতার মোহনগঞ্জে নারীকে অজ্ঞান করে স্বর্ণালঙ্কার লুট কুড়িগ্রামে দলিল লেখক সমিতির নির্বাচনসভাপতি-রানু, সাধারণ সম্পাদক-হাফিজু পরশুরামে সুবার বাজার মাদ্রাসায় ১০ শিক্ষকের বিদায় সংবর্ধনা পাঁচ বছর আগে অপহরণ হওয়া স্কুলছাত্র নিজেই ফিরল বাসায় নাটোরে বিয়ের ৪ মাসেই স্ত্রী ৭ মাসের অন্তস্বত্ত্বা- আদালতে প্রতারণার মামলা করলেন স্বামী সাতক্ষীরার কলারাোয়ার বাটরায় মায়ের হাতে মেয়ে খুন।

মোহনগঞ্জে নারীকে অজ্ঞান করে স্বর্ণালঙ্কার লুট

নিজস্ব প্রতিবেদন
প্রকাশিত হয়েছে : শনিবার, ২৬ এপ্রিল, ২০২৫
মোহনগঞ্জে নারীকে অজ্ঞান করে স্বর্ণালঙ্কার লুট
মোহনগঞ্জে নারীকে অজ্ঞান করে স্বর্ণালঙ্কার লুট

নেত্রকোণার মোহনগঞ্জ পৌর শহরে পরিবারের এক নারী সদস্যকে অজ্ঞান করে স্বর্ণ অলংকার লুটের ঘটনা ঘটেছে।

শিক্ষা জরিপের তথ্য সংগ্রহের কথা বলে বাড়িতে ঢুকে। গৃহীনিকে অজ্ঞান করে চার ভরি স্বর্ণের অলংকার ও পাঁচ ভরি রূপার অলংকার লুট করে নিয়ে গেছে। ধারণা করা হচ্ছে তারা অজ্ঞান পার্টির দুই নারী সদস্য।

শুক্রবার (২৫ এপ্রিল) দুপুর ১টা থেকে দেড়টার দিকে পৌরসভার মাইলোড়া ঈশ্বর শাহর বাড়ীর নূরউত্তম রায়ের স্ত্রী সোমা রায় (৩৫) এর বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে।

ঘটনার বর্ণনা দিয়ে ভুক্তভোগী সোমা রানী রায় জানান, দুইজন মহিলা একজন একটু বেশি বয়সের আরেকজন একটু কম বয়সের। একজনের পড়নে থ্রী পিছ আরেকজনের পড়নে শাড়ী পড়া ছিল। তাদের বয়স ২৫ থেকে ২৬ বছর হবে। একজন হিন্দু ধর্মের আরেকজন বোরকাপড়া অবস্থায় ছিল। আমি বাসার সামনে ছিলাম তারা আমাকে এসে বলে আমারা শিক্ষা জরিপের তথ্য সংগ্রহ করতে এসেছি। তখন আমার সামনে থ্রী পিছ পড়া নারী তার পড়নের ওড়না যাড়া দেয় সাথে সাথেই আমার চোখের মাঝে আগুনের দোমার মত কি একটি পড়ে যায়। পরে বাসার ভিতরে ঢুকে প্রথমেই আমাকে জিজ্ঞেস করে আপনার কোনো স্বর্ণের জিনিস নেই আমি বলি আছে। তখন তারা বলে কোথায় আমি বলি বালিশের ভিতরে। পরে বালিশটি তারা ছুরি দিয়ে কেটে চার ভরি স্বর্ণের গালার চেইন তিনটি,ছয় জুর কানের দুল,দুই জুর কানের টানা,হাতের একটি ব্যাসলাইট,গলার একটি নেকলেক্স,হাতের পলার দুইটি,হাতের বাওতি এক জুর এবং পাঁচ ভরি রুপার এক জুর নূপুর,একটি বিসা নিয়ে চলে যায়।

পরে তার ছেলে বাথরুম থেকে এসে দেখে তার মা সোমা রানী রায় অচেতন অবস্থায় পড়ে আছে। পরে ডাকাডাকি করার এক পর্যায়ে অন্য বাসার লোকজন এসে সোমা রানীকে মাথায় পানি দিয়ে সুস্থ করে তুলেন।

নুরউত্তম রায় এর বড় ভাই উত্তম রায় বলেন, আমারা বাড়িতে ছিলাম’না ময়মন�


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ ধরনের আরও খবর দেখুন
এক ক্লিকে বিভাগের খবর