শনিবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৫, ০৪:৪৫ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম
অপেক্ষা বাড়ল বাংলাদেশের; বিশ্বকাপ নিশ্চিত পাকিস্তানের মাগুরা মেডিকেল কলেজ বন্ধের গুজব উড়িয়ে দিলেন শফিকুল আলম শাহজাদপুরে সশস্ত্র সন্ত্রাসী হামলা চালিয়ে তিন ব্যবসায়ীকে হত্যার চেষ্টা ও জমি দখলের পায়তারা। নোয়াখালীতে থানা থেকে লুট হওয়া গ্যাস গান উদ্ধার যৌথ বাহিনীর অভিযানে সারাদেশে ৩৯০ জন আটক  বিডিআর হত্যাকাণ্ডবিষয়ক তথ্য চেয়ে জাতীয় স্বাধীন তদন্ত কমিশনের গণবিজ্ঞপ্তি পার্বত্য উপদেষ্টার সাথে ইউরোপীয় ইউনিয়নের রাষ্ট্রদূতসহ চার বিদেশি প্রতিনিধির সাক্ষাৎ  প্রধান উপদেষ্টার সফরসঙ্গী হিসেবে কাতারে যাচ্ছেন চার নারী ক্রীড়াবিদ ব্যারিস্টার কায়সার কামালের উদ্যোগে অটো ও ইজিবাইক চলাচলে টোল ফ্রি সুবিধা জুলাই-মার্চ মাসে তৈরি পোশাক রপ্তানি বেড়েছে ১০.৮৪ শতাংশ

জিআই সনদ পেল ৭ পণ্য

শাহ আলী জয়
প্রকাশিত হয়েছে : শুক্রবার, ১ সেপ্টেম্বর, ২০২৩

দেশে এ পর্যন্ত ১৭টি পণ্যকে ভৌগোলিক নির্দেশক (জিআই) হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে ১০টির সনদ আগেই দেওয়া হয়েছে। সাম্প্রতিক সময়ে যে সাতটি ভৌগোলিক নির্দেশক পণ্যের স্বীকৃতি পেয়েছে গতকাল বৃহস্পতিবার সেগুলোর আবেদনকারীদের কাছে সনদ প্রদান করেন শিল্পমন্ত্রী নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূন। রাজধানীর একটি হোটেলে এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।

ডিপিডিটির মহাপরিচালক খোন্দকার মোস্তাফিজুর রহমানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন শিল্পসচিব জাকিয়া সুলতানা। শিল্প মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন প্রতিষ্ঠান পেটেন্ট, ডিজাইন ও ট্রেডমার্কস অধিদপ্তরের (ডিপিডিটি) উদ্যোগে আয়োজিত বিশ্ব মেধাসম্পদ দিবস ২০২৩ উদযাপন উপলক্ষে ‘উইমেন অ্যান্ড আইপি : এক্সিলারেশন ইনোভেশন অ্যান্ড ক্রিয়েটিভিটি’ শীর্ষক সেমিনার এবং ভৌগোলিক নির্দেশক পণ্যের সনদ প্রদান অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্য দেন শিল্পমন্ত্রী।

তিনি বলেন, বাংলাদেশ পেটেন্ট আইন ২০২২, বাংলাদেশ শিল্প-নকশা আইন ২০২৩ প্রণয়ন করা হয়েছে এবং ট্রেডমার্ক আইন ২০০৯ সংশোধনের প্রস্তাব করা হয়েছে। সরকার এরই মধ্যে ইলিশ, জামদানি, রংপুরের শতরঞ্জিসহ ১৭টি পণ্যকে জিআই পণ্য হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছে, যা বাণিজ্যিকীকরণের মাধ্যমে বাংলাদেশের অর্থনীতি লাভবান হতে পারে। বাংলাদেশে মেধাসম্পদ সংরক্ষণ ব্যবস্থা যত শক্তিশালী হবে, এ দেশে বৈদশিক বিনিয়োগ তত বাড়বে।

শিল্পমন্ত্রী বলেন, ‘নতুন উদ্ভাবন ও সৃষ্টিশীলতার প্রকাশই মেধাসম্পদ, আর এই উদ্ভাবন ও সৃষ্টিশীলতাকে উৎসাহিত করার সঙ্গে অর্থনৈতিক উন্নয়নের সম্পর্ক অত্যন্ত গভীর। জাতি হিসেবে আমরা যত বেশি জ্ঞানভিত্তিক উদ্ভাবন ও সৃষ্টিশীলতাকে কাজে লাগাব, তত বেশি সমৃদ্ধির দিকে অগ্রসর হতে পারব। একবিংশ শতাব্দীতে এসে বাংলাদেশের মতো উন্নয়নশীল দেশের অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি অর্জন একটি বড় চ্যালেঞ্জ। এখন আমরা উন্নয়নশীল দেশের অন্তর্ভুক্ত হয়েছি, এই উন্নয়নশীলতা ধরে রাখতে না পারলে আমরা আবার পিছিয়ে যাব।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ ধরনের আরও খবর দেখুন
এক ক্লিকে বিভাগের খবর