শনিবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৫, ০৪:৫০ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম
অপেক্ষা বাড়ল বাংলাদেশের; বিশ্বকাপ নিশ্চিত পাকিস্তানের মাগুরা মেডিকেল কলেজ বন্ধের গুজব উড়িয়ে দিলেন শফিকুল আলম শাহজাদপুরে সশস্ত্র সন্ত্রাসী হামলা চালিয়ে তিন ব্যবসায়ীকে হত্যার চেষ্টা ও জমি দখলের পায়তারা। নোয়াখালীতে থানা থেকে লুট হওয়া গ্যাস গান উদ্ধার যৌথ বাহিনীর অভিযানে সারাদেশে ৩৯০ জন আটক  বিডিআর হত্যাকাণ্ডবিষয়ক তথ্য চেয়ে জাতীয় স্বাধীন তদন্ত কমিশনের গণবিজ্ঞপ্তি পার্বত্য উপদেষ্টার সাথে ইউরোপীয় ইউনিয়নের রাষ্ট্রদূতসহ চার বিদেশি প্রতিনিধির সাক্ষাৎ  প্রধান উপদেষ্টার সফরসঙ্গী হিসেবে কাতারে যাচ্ছেন চার নারী ক্রীড়াবিদ ব্যারিস্টার কায়সার কামালের উদ্যোগে অটো ও ইজিবাইক চলাচলে টোল ফ্রি সুবিধা জুলাই-মার্চ মাসে তৈরি পোশাক রপ্তানি বেড়েছে ১০.৮৪ শতাংশ

জামালপুরে নিখোঁজের ছয় দিন পর ডোবা থেকে স্কুলছাত্রের লাশ উদ্ধার, আটক ৩

অনলাইন ডেক্স
প্রকাশিত হয়েছে : শনিবার, ২৮ ডিসেম্বর, ২০২৪
জামালপুরে নিখোঁজের ছয় দিন পর ডোবা থেকে স্কুলছাত্রের লাশ উদ্ধার, আটক ৩

জামালপুরের মেলান্দহ উপজেলায় নিখোঁজের ছয় দিন পর ডোবা থেকে মো. শাওন (১৪) নামের এক স্কুলছাত্রের লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। আজ শনিবার বেলা ১১টার দিকে উপজেলার মাহমুদপুর ইউনিয়নের চর গোবিন্দী গ্রাম থেকে লাশটি উদ্ধার করা হয়।

নিহত শাওন উপজেলার চর গোবিন্দী গ্রামের মো. মোস্তফার ছেলে। সে চর গোবিন্দী উচ্চবিদ্যালয়ের অষ্টম শ্রেণির শিক্ষার্থী ছিল। গত সোমবার সকাল থেকে সে নিখোঁজ ছিল।

এ ঘটনায় জিজ্ঞাসাবাদের জন্য তিনজনকে আটক করেছে পুলিশ। তাঁরা হলেন উপজেলার আজিজপুর গ্রামের জাহিদুল ইসলামের ছেলে মো. বিদ্যুৎ (১৮), মাদারগঞ্জ উপজেলার ধলিরবন্দ গ্রামের আলম উদ্দিনের ছেলে মো. ইসমাইল (২১) ও একই গ্রামের শফিকুল ইসলামের ছেলে সুমন ইসলাম (২০)।

পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, গত সোমবার সকালে শাওন বাড়ি থেকে বের হওয়ার পর আর বাড়িতে ফেরেনি। পরে রাতেই স্বজনেরা থানায় একটি অভিযোগ দেন। অভিযোগের ভিত্তিতে পুলিশ নিখোঁজ ছাত্রের সন্ধানে নামে। তথ্যপ্রযুক্তির মাধ্যমে গতকাল শুক্রবার ওই ছাত্রের মুঠোফোনটি বিদ্যুৎ নামের এক তরুণের কাছে পায় পুলিশ। পরে তাঁকে জিজ্ঞাসাবাদে পাওয়া তথ্যের ভিত্তিতে ইসমাইল ও সুমনকে আটক করা হয়। পরে তাঁদের দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে আজ ওই গ্রামের একটি ডোবার কচুরিপানার নিচ থেকে তাঁর লাশ উদ্ধার করা হয়। ময়নাতদন্তের জন্য লাশটি জামালপুর জেনারেল হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে।

মেলান্দহ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ মাসুদুজ্জামান বলেন, মুঠোফোনের সূত্র ধরে প্রথমে বিদ্যুৎ ও পরে আরও দুজনকে আটক করা হয়। পরে তাঁদের দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে ওই ছাত্রের লাশ উদ্ধার করা হয়। তাঁদের এখনো জিজ্ঞাসাবাদ চলছে। এখনো হত্যার কারণ জানা যায়নি। বিষয়টি নিয়ে তদন্ত চলছে। এ ঘটনায় থানায় মামলার প্রস্তুতি চলছে।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ ধরনের আরও খবর দেখুন
এক ক্লিকে বিভাগের খবর