শনিবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৫, ০৪:৫১ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম
অপেক্ষা বাড়ল বাংলাদেশের; বিশ্বকাপ নিশ্চিত পাকিস্তানের মাগুরা মেডিকেল কলেজ বন্ধের গুজব উড়িয়ে দিলেন শফিকুল আলম শাহজাদপুরে সশস্ত্র সন্ত্রাসী হামলা চালিয়ে তিন ব্যবসায়ীকে হত্যার চেষ্টা ও জমি দখলের পায়তারা। নোয়াখালীতে থানা থেকে লুট হওয়া গ্যাস গান উদ্ধার যৌথ বাহিনীর অভিযানে সারাদেশে ৩৯০ জন আটক  বিডিআর হত্যাকাণ্ডবিষয়ক তথ্য চেয়ে জাতীয় স্বাধীন তদন্ত কমিশনের গণবিজ্ঞপ্তি পার্বত্য উপদেষ্টার সাথে ইউরোপীয় ইউনিয়নের রাষ্ট্রদূতসহ চার বিদেশি প্রতিনিধির সাক্ষাৎ  প্রধান উপদেষ্টার সফরসঙ্গী হিসেবে কাতারে যাচ্ছেন চার নারী ক্রীড়াবিদ ব্যারিস্টার কায়সার কামালের উদ্যোগে অটো ও ইজিবাইক চলাচলে টোল ফ্রি সুবিধা জুলাই-মার্চ মাসে তৈরি পোশাক রপ্তানি বেড়েছে ১০.৮৪ শতাংশ

সবজির দাম কমলেও বেড়েছে চাল, পেঁয়াজ ও আলুর

অনলাইন ডেক্স
প্রকাশিত হয়েছে : শুক্রবার, ২০ ডিসেম্বর, ২০২৪
সবজির দাম কমলেও বেড়েছে চাল, পেঁয়াজ ও আলুর । সংগৃহীত ছবি

ঢাকার বাজারে চাল, পেঁয়াজ ও আলুর দাম বেড়েছে। সরকার সম্প্রতি চাল, ভোজ্যতেল, চিনি, পেঁয়াজ, আলু ও ডিমের আমদানি শুল্ক কমালেও অধিকাংশ পণ্যের দাম ঊর্ধ্বমুখী।

চালের দাম লাগামহীনভাবে বাড়তে থাকায় ৩১ অক্টোবর সরকার শুল্কমুক্ত চাল আমদানির অনুমতি দেয়। খুচরা ব্যবসায়ীরা জানান, পাইকারি বাজারে চালের দাম বাড়ছে। পাইকারি ব্যবসায়ীদের দাবি, ধানের দাম বৃদ্ধির অজুহাত দেখিয়ে মিল মালিকরা চালের দাম বাড়িয়েছেন।

ব্যবসায়ীরা আরও জানান, মৌসুমি সরবরাহ কম থাকায় পেঁয়াজ ও আলুর দাম বেড়েছে।

গত এক সপ্তাহে ঢাকার বাজারে চালের কেজি প্রতি দাম ৪-৬ টাকা বেড়েছে। মোটা ও মাঝারি মানের চাল বিক্রি হচ্ছে ৫৫-৬৫ টাকা কেজি দরে। নিম্নমানের মিনিকেট ৭০-৭৫ টাকা এবং ভালো মানের মিনিকেট ৭৮-৮২ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। নাজিরশাইল চালের দাম ৮০-৯০ টাকা কেজি।

গত এক সপ্তাহে পেঁয়াজের কেজি প্রতি দাম ২০-৩০ টাকা বেড়েছে। দেশি পেঁয়াজ ১৫০-১৬০ টাকা এবং আমদানি করা পেঁয়াজ ১২০-১৩০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে।

আলুর দাম কেজি প্রতি ৫ টাকা বেড়ে ৬৫ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।

তবে, বেশিরভাগ সবজির দাম কমেছে। বেগুন ৮০-১১০ টাকা, পেঁপে ৪০ টাকা, করলা ৮০-৯০ টাকা, ঝিঙে ৫০-৬০ টাকা, ঢেঁড়স ৬০-৭০ টাকা, শিম ১০০-১১০ টাকা, চিচিঙ্গা ৯০-১০০ টাকা, ঝল ৭০-৮০ টাকা, পটল ৬০-৭০ টাকা এবং টমেটো ১৫০-১৭০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে।

কাঁচা মরিচের দাম কেজি প্রতি ১০০ টাকা কমে ১২০-১৪০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।

রসুনের দাম এখনও বেশি। দেশি রসুন ২৩০-২৬০ টাকা এবং আমদানি করা রসুন ২২০-২৫০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে।

খোলা সয়াবিন তেল ১৬০-১৬২ টাকা এবং বোতলজাত সয়াবিন তেল ১৬৫-১৭০ টাকা লিটার দরে বিক্রি হচ্ছে। পাঁচ লিটারের সয়াবিন তেলের বোতল ৮০০-৮২০ টাকায় পাওয়া যাচ্ছে।

পাম তেলের দামও বেশি। লিটার প্রতি দাম ১৫২-১৫৫ টাকা।

চিনির দামও বেশি। কেজি প্রতি ১৩৫-১৪০ টাকা।

ব্রয়লার মুরগির দাম অপরিবর্তিত। কেজি প্রতি ১৯০-২০০ টাকা। সোনালী মুরগি ৩০০-৩২০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে।

ডিমের দাম অপরিবর্তিত। হালি প্রতি ৫০-৫২ টাকা।

রুই মাছ ৩০০-৪৫০ টাকা এবং কাতল ৩০০-৪৫০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। পাঙ্গাস ২০০-২৩০ টাকা এবং তেলাপিয়া ২২০-২৩০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে।

মোটা মসুর ডাল ১০৫-১১০ টাকা এবং মাঝারি মানের মসুর ডাল ১১৫-১২০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। ভালো মানের মসুর ডালের দাম বেশি। কেজি প্রতি ১৩৫-১৪০ টাকা।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ ধরনের আরও খবর দেখুন
এক ক্লিকে বিভাগের খবর