শনিবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৫, ১১:২৭ অপরাহ্ন
শিরোনাম
শিবগঞ্জে মিনি ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত ভারতের ট্রান্সশিপমেন্ট সুবিধা বন্ধের পর বিমানের কার্গো সক্ষমতা বৃদ্ধি করছে বাংলাদেশ চুনারুঘাট উপজেলায় দিনেদুপুরে ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা কোটি টাকার ইয়াবা লুট করেছে কক্সবাজারে,নৈপথ্যে ছদ্মবেশী রবিউল! আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিলের বিরুদ্ধে পুলিশের নিষ্ক্রিয়তা পেলে কঠোর ব্যবস্থা : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা একমাত্র উপার্জনক্ষম ছেলেকে হারিয়ে দিশেহারা শহীদ মুজাহিদের মা-বাবা অন্তর্বর্তীকালীন সরকার দেশের ইতিহাসে ‘সেরা নির্বাচন’ আয়োজন করবে : প্রধান উপদেষ্টা বাজার পরিষ্কার পরিছন্নতা ও ড্রেনের কাজ চলমান মাদারীপুর ২৫০ শয্যা হাসপাতাল থেকে চুরি হয়ে গেছে ৬ মাসের শিশু বাচ্চা স্ত্রীকে হত্যা করে থানায় হাজির স্বামী: পুটি মাছ কাটা নিয়ে দ্বন্দ্বে প্রাণ গেল মৌসুমীর

সাফজয়ী নারী ফুটবল দলের হাতে প্রথমবারের মতো একুশে পদক

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত হয়েছে : বৃহস্পতিবার, ২০ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫
সাফজয়ী নারী ফুটবল দলের হাতে প্রথমবারের মতো একুশে পদক
সাফজয়ী নারী ফুটবল দলের হাতে প্রথমবারের মতো একুশে পদক।সংগৃহীত ছবি

বাংলাদেশের নারী ফুটবলের জন্য এক গৌরবময় অধ্যায়—সাফ চ্যাম্পিয়নশিপজয়ী নারী ফুটবল দলের হাতে উঠল দেশের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ বেসামরিক সম্মান, একুশে পদক। এটাই প্রথমবার, কোনো ক্রীড়া দলকে এই মর্যাদাপূর্ণ পদকে ভূষিত করা হলো।

আজ বৃহস্পতিবার দুপুর ১২টা ৪০ মিনিটে রাজধানীর ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে দলের পক্ষে পদক গ্রহণ করেন অধিনায়ক সাবিনা খাতুন ও সহ-অধিনায়ক মারিয়া মান্দা। প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের হাত থেকে তাঁরা এই পদক গ্রহণ করেন। এ সময় মঞ্চে উপস্থিত ছিলেন সাফজয়ী নারী দলের অন্য ফুটবলাররাও।

শুরুতে নারী ফুটবল দলের ১১ জন সদস্যকে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছিল। তবে সঠিক নির্বাচন নিয়ে জটিলতা দেখা দেওয়ায় ফেডারেশন ৩২ সদস্যকে আমন্ত্রণ জানানোর জন্য সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়কে অনুরোধ করে। শেষ পর্যন্ত ২৩ ফুটবলারসহ কোচ ও কর্মকর্তাদের নিয়ে মোট ৩২ জনকে আমন্ত্রণ জানানো হয়।

২০২৩ সালের অক্টোবরে সাফ নারী চ্যাম্পিয়নশিপে নেপালকে হারিয়ে টানা দ্বিতীয়বারের মতো শিরোপা জয় করে বাংলাদেশ। সেই দলে ছিলেন রুপনা চাকমা, ইয়ারজান বেগম, মিলি আক্তার, মাসুরা পারভীন, কোহাতি কিসকু, আফিদা খন্দকার, নিলুফা ইয়াসমিন, শামসুন্নাহার সিনিয়র, শিউলি আজিম, মনিকা চাকমা, মারিয়া মান্দা, মুনকি আক্তার, স্বপ্না রানী, আইরিন আক্তার, মাতসুশিমা সুমাইয়া, শাহেদা আক্তার রিপা, ঋতুপর্ণা চাকমা, তহুরা খাতুন, শামসুন্নাহার জুনিয়র, সাবিনা খাতুন, কৃষ্ণা রানী সরকার, সানজিদা আক্তার ও মোসাম্মাৎ সাগরিকা।

এর আগে কোনো ক্রীড়া দল একুশে পদক পায়নি। ২০০১ সালে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি) স্বাধীনতা পদক পেয়েছিল। স্বাধীন বাংলা ফুটবল দল স্বাধীনতা পদকের জন্য একাধিকবার আবেদন করলেও এখনো সেই স্বীকৃতি পায়নি। তবে নারী ফুটবল দলের এই সম্মাননা দেশের ক্রীড়াঙ্গনে নতুন দিগন্তের সূচনা করল।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ ধরনের আরও খবর দেখুন
এক ক্লিকে বিভাগের খবর